Tuesday, March 11, 2014

মানসিক চাপ কমানোর ১০ টিপস্‌



সুয়াইব আল বাকার
ব্যস্ততার জীবনটাতে কত তুচ্ছ বিষয় যে বিরক্তির কারণ হয়ে উঠতে পারে সেটা আর তাদের বুঝিয়ে বলার প্রয়োজন হয় নাএ বিরক্তিও সৃষ্টি করে মানসিক চাপতবে চাপ যেভাবেই আসুক না কেন সেটা নিয়ন্ত্রণে আনাটা বেশ জরুরিমানসিক চাপ কমাতে আজ আপনার জন্য রইল ১০টি কৌশল
১.    মানসিক চাপের যত উস আছে সেগুলো খুঁজে বের করুন আর সমাধান করে নিনযদি ভিড়টা আপনার কাছে বড় বিরক্তি লাগে তবে বাজার করতে খোলা বাজারে না গিয়ে সুপার মার্কেটে যান বা লোকাল গাড়ির ঠেলাঠেলি ছেড়ে সিটিং গাড়িতে যাতায়াত করুনএসবে অন্তত ভিড়টা কিছু কম হবেআসতে-যেতে যেসব বস্তু আপনার বিরক্তির কারণ সেগুলোকে এড়িয়ে চলুন
২.    যদি অবস্থাটা এমন যে কাজে দেরি হওয়াটা যেন শনি গ্রহের মতো লেগে গেছে আপনার সঙ্গেতবে একখণ্ড কাগজ আর একটা কলম হাতে নিয়ে বসুনহিসাব করে দেখুন সারা দিন কত সময় আপনি কোন কাজে দিচ্ছেনকাজে বের হতে কি দেরি করছেন? সব কাজের জন্য প্রয়োজনীয় সময় দিয়ে দেখুনযদি এমন হয় যে, কিছু কাজের

ভালো মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ২২টি টিপস


বাংলাদেশের বিশিষ্ট মনোশিক্ষাবিদ, মনোবিজ্ঞানী ও মনোচিকিসক
অধ্যাপক ডা. এ এইচ মোহাম্মদ ফিরোজ
অধ্যাপক সাইকিয়াট্রিঃ দি রয়েল কলেজ অব ফিজিশিয়ান্স এন্ড 
সার্জনস অব দি ইউএসএ
দক্ষতা বাড়ানো এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য নিচে উল্লেখিত উপসর্গগুলো গুরুত্বপূর্ণআমি এটা একজন জ্ঞানী লোকের নিকট থেকে জেনেছি কিন্তু তার নাম আমি এ মুহূর্তে মনে করতে পারছি নাএ উপায়গুলো আপনার ওপর কতটুকু প্রভাব ফেলছে তা বোঝার জন্য কিছু সময় ব্যয় করুন
১.    কে দায়ী এবং কিসের জন্য দায়ীআমার সীমানা অতিক্রমযোগ্য কিন্তু দৃঢ় বেশিরভাগ সময় আমরা নিজেদের দোষারোপ করি, দায়ী না হয়েও কিন্তু অনেক সময় কোনো কাজের জন্য দায়ী হতে হয় আবার দায়ী হওয়া হওয়া সত্ত্বেও অনেক সময় তা স্বীকার করি নানিজেকে জিজ্ঞাসা করুন আসলে কে দায়ী?’ দেখুন আপনার মনোবল এবং শক্তি আপনাকে কী কাজ দিচ্ছে এবং এটি সঠিক কিনা?
২.    সতর্কতামূলক দুশ্চিন্তা পরিহার করুন এবং এটি ক্ষতিকারক হলে ত্যাগ করুন আমরা দুশ্চিন্তা করে অনেক সময় নষ্ট করি যা আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করেআপনি যদি আপনার দুশ্চিন্তাকে সতর্কতামূলক কাজে

বুকের দুধ বাড়াতে করণীয়



তানভীর আহমদ
বুকে কম দুধ আসা অনেক মায়ের জন্য একটি বড় সমস্যাকিন' এর সমাধান খুব সহজদুধের পরিমাণ বাড়ানোর জন্য মূলত যে বিষয়গুলো জরুরি সেগুলো হলো শারীরিক ও মানসিক বিশ্রাম, পুষ্টিকর খাবার খাওয়া এবং বিশেষ কিছু খাবার খাওয়া যে খাবারগুলো দুধের পরিমাণ বাড়াতে সরাসরি সহযোগিতা করে
শারীরিক ও মানসিক বিশ্রাম
বুকে দুধ কম এলে অনেক ক্ষেত্রে মাকে অপয়াহিসেবে অপবাদ দেয়া হয়কিন' বিষয়টি সম্পূর্ণই ভ্রান্তএরূপ অপবাদে মা মানসিকভাবে আরও বেশি ভেঙে পড়েন এবং এই মানসিক সমস্যাই মায়ের বুকে দুধ না আসার একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ এক্ষেত্রে মা এবং পরিবারের সবাইকে মনে রাখতে হবে যে, বাচ্চা জন্মগ্রহণের পর দুধ আসা একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া এবং মায়ের পুষ্টি যদি নিশ্চিত করা যায় তাহলে দুধ আসবেঅতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম এবং মানসিক অশান্তি মায়ের বুকের দুধ তৈরির প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করেএ জন্য মায়ের পর্যাপ্ত বিশ্রামের ব্যবস্থা করতে হবেযদি সম্ভব হয় প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ মিনিট বিশেষ নিয়মে শবাসন করতে হবে
শবাসনের নিয়ম 
মা বালিশ ছাড়া চি হয়ে আরামের সঙ্গে শুয়ে পড়বেন (বিছানা বা মেঝেতে পাটি বিছিয়ে)হাত দুটি শরীরের দুই পাশে থাকবেদুই পায়ের মাঝে আধা হাত পরিমাণ ফাঁকা থাকবেহালকাভাবে চোখ বন্ধ রেখে নাক দিয়ে লম্বা করে দম নিয়ে মুখ দিয়ে দম ছাড়তে হবে (পাঁচ-ছয়বার)এরপর কিছুক্ষণ (দুই-তিনবার) স্বাভাবিকভাবে দম নিতে হবেএরপর নাক দিয়ে ধীরে ধীরে দম নিয়ে নাক দিয়েই ধীরে ধীরে দম ছাড়তে হবেদম নেয়ার চেয়ে ছাড়ার সময় একটু বেশি হবেএরপর মনের চোখে নিঃশ্বাসের প্রবেশপথে মনোযোগ দিতে হবেএতে শরীর ভারী ভারী অনুভব হবেএবার চিন্তা করবেন বিশাল ফাঁকা মাঠে নরম ঘাসের ওপর আপনি শুয়ে আছেনশীতকাল হলে চিন্তা করবেন হালকা গরম বাতাস আপনাকে ঘুম পাড়িয়ে দিচ্ছেগরমকাল হলে চিন্তা করবেন হালকা শীতল বাতাস আপনার শরীরে পরশ বুলিয়ে ঘুম পাড়িয়ে দিচ্ছেএবার চারপাশের প্রাকৃতিক পরিবেশ চিন্তা করবেনপাখির কলতান, ঝরনার ছলছল আর পাতার ঝিরিঝিরি শব্দ ও রঙ, ফুলের মিষ্টি সুবাস প্রভৃতিএবার আপনার শিশুকে কল্পনায় প্রচুর পরিমাণে আনন্দের সঙ্গে দুধ পান করাতে থাকবেনতার সঙ্গে খেলবেন, হাসবেনঘুমানোর সুযোগ থাকলে ঘুমিয়ে পড়বেন অথবা ধীরে ধীরে মাথা, হাত-পা নাড়বেন এবং উঠে যাবেন
পানি পান
প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করা উচিতপানি পানের পরিমাণ ধীরে ধীরে বাড়াতে হবেভাতের সঙ্গে কাঁচা লবণ খেতে হবে (অতিরিক্ত পানি খাওয়ার কারণে যাতে শরীরে লবণের ঘাটতি না হয়)তবে যাদের হাইপ্রেসার বা উচ্চরক্তচাপ আছে তারা কাঁচা বা পাতে লবণ খাবেন না
ঘন ঘন দুধ খাওয়ানো
বাচ্চাকে যত ঘন ঘন দুধ দেবেন তত বেশি দুধ আসতে থাকবেবাচ্চা যদি খুব কম দুধ পান করে সে ক্ষেত্রে পরিচ্ছন্নতা বজায় রেখে দুধ চিপে ফেলে দেবেনপ্রথম ছয় মাস প্রতিদিন ৮-১০ বার বা বাচ্চার চাহিদা অনুযায়ী আরও বেশি বার দুধ পান করাতে হবেএকবারে ১০-২০ মিনিট বা তারও বেশি সময় ধরে দুধ দেবেন
খাবার
মাকে যতটুকু সম্ভব বেশি পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার (যেমন- মাছ, ডিম, দুধ প্রভৃতি) খেতে হবেঅতিরিক্ত দুধ তৈরিতে যে খাবারগুলো সরাসরি সহযোগিতা করে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে গাজর, শিম, বাদাম (চীনাবাদাম, কাজুবাদাম), কালোজিরার ভর্তা, লাউ, ডুমুর, পালংশাক, কলমিশাক, টমেটো প্রভৃতি
বিশেষ সতর্কতা
দুধদানকারী মা যদি এইডস, যক্ষ্মা বা অন্য কোনো দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হন তবে দুধদানের আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিসকের অনুমতি নিতে হবেদুধদানের সময় মায়ের কখনোই কোক, পেপসি, স্প্রাপ্রাইট প্রভৃতি কোমল পানীয় এবং চা, কফি পান করা ঠিক নয়কারণ এগুলো থেকে ক্ষতিকর কিছু উপাদান মায়ের শরীরে এবং মায়ের শরীর থেকে দুধের সঙ্গে বাচ্চার শরীরে প্রবেশ করতে পারেএতে বাচ্চা অসুস' হয়ে পড়তে পারে
লেখক : ডায়েটিশিয়ান

শেয়ার করে আপনার বন্ধুদেরকে জানান তাদের কে জানতে দিন অজানা বিষয় গুলি

প্রথম সেক্স করতে যাচ্ছেন?? টেনশন লাগছে?? জেনে নিন খুব দরকারী কিছু টিপসঃ


সেক্সের আগে অবশ্যই গোসল করে নিনপারফিউম ব্যবহার করুনএটা কনফিডেন্স বাড়াবে
আপনি মেয়ে হলে প্রস্তুত থাকুনপ্রথম সেক্সে আপনার সতীচ্ছদ পর্দা ছিঁড়ে যাবে এবং সামান্য
রক্তপাত হবেতাই সাথে অবশ্যই টিস্যু রাখুনএসময় কিছুটা ব্যথা পাবেনভয় পাবার কিছু নেইটেনশন করবেন নাআপনার যোনী ভালোমত পিচ্ছিল না হলে বেশ ব্যথা পাবেনতাই সাবধান!
আর ছেলেদের বলছি, যোনীতে আপনার পেনিস ঢুকানোর আগে আপনার পার্টনার মানসিক ভাবে প্রস্তুত কি না জেনে নিনপ্রথম বার ঢুকানোরসময় খুব আস্তে ঢুকাবেন প্রথমে ভালোমত ঢুকবে নাপর্দা ছেঁড়ার পর যোনীপথ ফ্রী হবেতাই প্রথমদিকে না ঢুকলে ভুলেও জোর করে ঢুকাতে যাবেন নাএতে আপনার পার্টনার মারাত্মক ব্যথা পাবেন এবং যোনির অভ্যন্তরে ছিঁড়ে প্রচন্ড রক্তপাত হতে পারেআস্তে আস্তে কয়েকবার ঢুকালেই যোনিপথ ফ্রী হয়ে যাবেতখন স্পীড বাড়ান

দুজনেই কনফিডেন্ট থাকুনআর অবশ্যই জেনে নিন আপনার পার্টনার যৌনাঙ্গের চারপাশের চুলপছন্দ করেন কি নানা করলে অবশ্যই ক্লিন শেভড থাকুনমেয়েরা হেয়ার রিমুভার ব্যবহার করতে পারেন

ধরে রাখুন আপনার ‘তারুণ্য’


তারুণ্য ধরে রাখতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের জুড়ি মেলা ভারআমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ খাবার থাকতে হবেএর ফলে অকাল বার্ধক্য এবং নানা ধরনের রোগ আমাদের কাছ থেকে শত হাত দূরে থাকবে
প্রাচীনকাল থেকে সৌন্দর্যপিপাসু মানুষ চেয়েছে তার রূপ-লাবণ্য বাড়ানোর পাশাপাশি তারুণ্য ধরে রাখতেবিজ্ঞানের এই অত্যাধুনিক যুগে এসেও এর বিন্দুমাত্র ব্যতিক্রম ঘটেনিবরং রুপালি পর্দার তারকা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ সবাই চায় বয়স যতই বাড়ুক না কেন তারুণ্যের ছোঁয়া থাকুক সব সময়
জাদু আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে
তারুণ্য ধরে রাখতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের জুড়ি মেলা ভারআমাদের শরীরে অনেক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্ষিত থাকেকিন্তু বর্তমান লাইফস্টাইল, যেমন-ফাস্ট ফুড খাওয়া, স্ট্রেস, মাত্রাতিরিক্ত টেনশন, ধূমপান, কায়িক পরিশ্রমে অনীহা ইত্যাদি আমাদের নিজস্ব প্রাকৃতিক অক্সিডেন্টকে নিষ্ক্রিয় করে দেয় অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ খাবার থাকতে হবেএর ফলে অকাল বার্ধক্য এবং নানা ধরনের রোগ আমাদের কাছ থেকে শত হাত দূরে থাকবে

মিলনের কিছু জিনিস খুব গূরুত্বপূর্ণ।


১/সঙ্গীর প্রতি পূর্ণ
আস্থা রাখুন,যে সে আপনাকে পূর্ণতৃপ্তি দিতে সক্ষম
২/মিলনের সময় যথাসম্বব
নিজেকে ক্লিন
রাখবেন প্রয়োজনমত
হালকা বডি স্প্রে করতে পারেন
৩/এমন ভাবে মিলন শুরু
করুন যাতে তার
প্রতি আপনার
ভালোবাসা প্রকাশ পায়
৪/নাভীতে এবং ঘাড়ে বা অন্যান্য
উত্তেজনাময় স্থানে বেশি কিস
করবেন
৫/নিয়মিতভাবে সঙ্গীর
সুবিধা মত আসন
পাল্টেবেন
৬/আপনি যদি তৃপ্তি না পান
তাহলে অবশ্যই
সঙ্গীকে বলবেন
কেননা মিলনে আনন্দই
সবচেয়ে বড় বিষয়

কিশোরীর প্রথম গর্ভধারণ


টাইমস্ আই বেঙ্গলী ডটকম ডেস্ক : তেরো -চৌদ্দ বছর বয়সের একজন কিশোরীর অনেক সমস্যা থাকেএসব সমস্যার মধ্যে এমন কিছু সমস্যা রয়েছে যেগুলো লজ্জায় বলা হয়ে ওঠে নাযৌবনপ্রাপ্তির বয়সে শারীরিক কিছু পরিবর্তন সূচিত হয়, যার ফলে শরীরে মিনস্ট্রুয়শন শুরু হয়মিনস্ট্রুয়েশন, মাসিক, ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড এগুলো সবই সমার্থক শব্দ একটি মেয়ের পিরিয়ড শুরু হওয়া মানেই সে গর্ভধারণের যোগ্যহঠা করে পিরিয়ডের আবির্ভাবে কিশোরীর মনে ভয় লাগতে পারেবস্তুত এগুলো খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার এবং জীবনধারারই অঙ্গজীবনের প্রথম পিরিয়ডটি খুব বেশি সংক্ষিপ্ত কিংবা দীর্ঘ হবেপ্রথমদিকে পিরিয়ডে কিছুটা অনিয়ম দেখা দিতে পারেঅনেক সময় কয়েক মাস পরেও পিরিয়ড শুরু হতে পারে২ থেকে ৩ বছরের মধ্যে পিরিয়ড নিয়মিত অর্থা প্রতি ২৮ দিন পরপর দেখা দেয়তবে ৩ থেকে ৫ সপ্তাহের মধ্যে পিরিয়ডের উপস্থিতিকে স্বাভাবিক বলেই ধরে নেয়া হয়
অনেক সময়ে ঠিক একইভাবে রক্তক্ষরণের ক্ষেত্রেও তারতম্য দেখা দেয়পিরিয়ডের রক্তক্ষরণ ৩ থেকে ৫ দিন পর্যন্ত স্বাভাবিক ধরা হয়তবে ২ থেকে ৭ দিন পর্যন্ত রক্তক্ষরণকেও স্বাভাবিক বলে মেনে নেয়া যায়এ ব্যাপারে জনে-জনে ব্যতিক্রম লক্ষণীয়পিরিয়ডের এই রক্তের রং প্রথম দিন লালচে থাকে, পরবর্তী দিনগুলোতে তা বাদামি বর্ণ ধারণ করে